মানুষের সাথে ঠকানো নেতিকভাবে ভ্রান্ত এবং অমানুষিক প্রকারে ব্যবহার করা যাবে।ঠকানো নিয়ে উক্তি, এটি অপরিষ্কার ভাষা, অপমানজনক এবং সমাজের মধ্যে খারাপ প্রভাব বিতর্কের কারণ হতে পারে। মানুষের সাথে মিলে মিশে থাকা, সমালোচনা করা, বোধগম্য ভাষা ব্যবহার করা এবং সমঞ্জস্য প্রকারে আচরণ করা উচিত সেই সামান্য গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক নীতি মেনে চলা উচিত।

মানুষ সম্পর্কে সম্মান ও ভালোবাসা প্রকাশ করা উচিত এবং অপরের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে চেষ্টা করা উচিত। হেসে বা থেকে অপমানজনক মজার মতো ঠকানো মানুষের মধ্যে অবাঞ্ছিত দূরত্ব তৈরি করতে পারে এবং সম্পর্ক বিকৃত করতে পারে।

ছোটবেলা থেকে মৃত্যু হওয়া পর্যন্ত মানুষের জীবনে ঠকে গিয়ে অনেক কিছুই হারিয়ে ফেলেছে আবার কেউ জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পেরেছে । অনেকেই আছে যারা ঠকে ভালো পথে চলে গেছে আবার কিছু আছে যারা ভুল পথে ।

ঠকানো নিয়ে উক্তি,ক্যাপশন,ছন্দ,স্ট্যাটাস,বাণী

ঠকানো বলতে বর্তমান সময়ে আমরা প্রেম এর কথাই আগে বুজি । আর আমদের সবার জিবনেই প্রেম এই বিষয়টি খুবই পরিচিত তাই না । কম বেশি প্রেমে সবাই পরে কারঅ টা প্রকাশ পায় আবার কার টা প্রকাশ পায় না । এখানে অনেকেই আছে যারা প্রেম নামের এই বিষয় তাতে অনেক বড় আকারে ঠকে যায় । আর ঠকে গিয়ে আভেগ প্রবন হয়ে ফেসবুক বা সশিয়াল মিডিয়ার মাধ্যমে তার মনের ভাব প্রকাশ করতে চায় । তাই আমাদের আজকের পোস্টে কিছু ঠকানো নিয়ে উক্তি প্রকাশ করা হোল ।

যে ভাষায় বলতে পারে সেই ভাষায় বলো, আমি দুর্বল তাহলে হবে না।”

মানুষ আমার মতো স্বল্পবুদ্ধি বিশিষ্ট হয় না, তারা শুধু হাসাতে এবং সান্ত্বনা করতে ভালো বুঝে।”

আমি মানুষদের ঠকানো ভাষা সেই ভাষায় শিখলাম না কিন্তু তাদের দৃঢ় সম্প্রেষণ সমর্থন করতে প্রস্তুত।”

ব্যাক্তি মানুষ মূখে কথা বলতে পারে না, কিন্তু তার কাজ দেখে তার সত্বরতা অনুমান করা যায়।”

মনুষ্য তখনি উপকারী যখন সে সত্যি এবং সৎ হয়। ঠকাতে ভূল করবে না।”

মিথ্যে বলতে পারে যে কেউ ভাষার সৌন্দর্য কমিয়ে দেয়, কিন্তু সত্যি ভাষা সত্যিকারের কাছে আকর্ষণীয়।”

ভুল মানুষ ঠকাতে এবং মোটামুটি কথা বলতে ভালোবাসে, কিন্তু ভাল মানুষ সত্যি বন্ধুত্ব গঠন এবং ভালো সম্পর্কের প্রচেষ্টা করে।”

সত্যি ভাষা বলতে আমি উচিত বলবো, কারণ সেই ভাষায় মৃত্যুও সুন্দর হয় এবং সত্যিকারের জন্য স্থায়ি সম্মান গড়ে তোলে।”

সত্যিকারের মধ্যে সৌন্দর্য এবং শক্তি আছে, ঠকানো ভাষা মাত্র মুখে ছাড়াই মরে যায়।”

ভাষায় হাসি ফোঁটানোর পরিবর্তে সত্যিকারের ভাষা ব্যবহার করাই সেরা দোকানের মাঝে বসে এবং সত্যিকারের ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলে।”

আপনি কারও কাছ থেকে কাউকে চুরি করতে পারবেন না । সে সম্ভবত ইতিমধ্যে চলে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলো, আপনি কেবল অজুহাত মাত্র ।

আপনি যদি এমন কারো সাথে প্রতারণা করেন, যে আপনার জন্য কিছু করতে চায়, তবে সত্যিকার অর্থে আপনি নিজের সাথেই প্রতারণা করছেন ।

তিনি আপনার কাছ থেকে যা চেয়েছিলেন তা পেয়েছেন এখন সে আপনার অস্তিত্বের কোনও চিন্তা করে না, তার সাথে কথা বলার চেষ্টা করা আপনার সময় নষ্ট করা ছাড়া আর কিছুই নয়

আপনার যদি প্রতারণার জন্য পর্যাপ্ত সময় থাকে তবে আপনার এটি নিয়ে ভাবার যথেষ্ট সময় ছিল । ”

আপনি যদি কাউকে প্রতারণা করতে সফল হন তবে ভাববেন না যে ব্যক্তিটি বোকা ছিলো । সে আপনাকে বিশ্বাস করেছিলো কিন্তু আপনি তার যোগ্য ছিলেন না । ”

আপনি কারও কাছ থেকে কাউকে চুরি করতে পারবেন না । সে সম্ভবত ইতিমধ্যে চলে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলো, আপনি কেবল অজুহাত ।”

যে ব্যাক্তি ধোঁকাবাজি করে, তার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই ।”(সহিহ মুসলিম ১৮৫)

তিনি আপনার কাছ থেকে যা চেয়েছিলেন তা পেয়েছেন এখন সে আপনার অস্তিত্বের কোনও চিন্তা করে না, তার সাথে কথা বলার চেষ্টা করা আপনার সময় নষ্ট করা ছাড়া আর কিছুই নয় ।”

প্রতারণা হ’ল কোনও সম্পর্কের ক্ষেত্রে ব্যক্তির চেয়ে স্বার্থকে প্রাধান্য দেয়া, আপনি যদি সেই ব্যক্তির সাথে সন্তুষ্ট না হন তবে এটি শেষ করুন। এটাই যে সহজ ।”

একটি সম্পর্কে প্রতারণা করবেন না। আপনি যদি খুশি না হন তবে চলে যান। ”

প্রতারণাপূর্ণ একজন লোক বিজয়ী হওয়ার ভান করে কিন্তু হেরে যায় ।”

আপনি যদি এমন কারো সাথে প্রতারণা করেন, যে আপনার জন্য কিছু করতে চায়, তবে সত্যিকার অর্থে আপনি নিজের সাথেই প্রতারণা করছেন ।”

কোন মুমিন ভাইকে পাঠানো দরকার যে তাদের দ্বিধা অনুমতি দেয় না এবং তাদের মধ্যে তাদের তাড়িয়ে সাধারণ আচরণের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে না।” (সহীহ বুখারি)

সত্যিকারের বিপরীত আচরণের প্রতি করুণা এবং দয়ার মনোভাব ধারণ করুণ, তাহলে তুমি মুমিনের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর মুখোমুখি হয়ে দাঁড়াবে।” (সুনান আবু দাউদ)

কেউ এমন করো না যে, তার ভাই কে ঘৃণা করবে, সেই ভাইকে এমন সমালোচনা করবে না এবং সেই ভাইকে সেই কাজের সাথে মদদ করবে না যা সে করে।” (সহীহ মুসলিম)

সত্যিকারের কথা বলার মতো কোন প্রকার দরকার নেই, না এমন কাজের মধ্যে আপনার ভাইকে প্রস্তুত করার জন্য।” (সুনান আবু দাউদ)

যে কেউ এমন করো না যে, তার ভাইকে বিশেষ মতামত দিতে দারিদ্র্য করবে এবং তার ভাইরা যেমন মতামত দেয়, তেমনি মতামত দেয়।” (সহীহ মুসলিম)

শেষ কথাঃ
প্রিয় পাঠক আমাদীর আজকের পোস্ট ক্যামন লাগলো , আসা করি ভালো লেগেছে । আমরা আমদের জীবনে অনেকেই আসবে এবং অনেকেই চলে যাবে তাই বলে জীবনে থেমে থাকলে চলবে না জীবনে চলার পথ সচল রাখতে হবে। আমাদের আরও কিছু পোস্ট দেখতে পোস্টের নিচের দেওয়া লিংকে প্রবেশ করুন। আসা করি আপানদের অনেক ভালো লাগবে, আমদের পোস্টে কোন মতামত থাকলে কমেন্টে তা জানিয়ে যাবেন ধন্যবাদ ।